প্রকাশিত: : নভেম্বর ২৩, ২০২৫, ০৫:১৯ পিএম
দেশজুড়ে ঘন ঘন ভূমিকম্পে আতঙ্ক বাড়ছে, আর এই বাস্তবতায় সবচেয়ে জরুরি প্রস্তুতি হলো একটি সঠিক *জরুরি কিট*—যা বিপর্যয়ের পর প্রথম কয়েক ঘণ্টা জীবন রক্ষা করতে পারে।
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা হলো এর আকস্মিকতা। কোন পূর্বসতর্কতা ছাড়াই কয়েক সেকেন্ডের কম্পনে ভবন ধসে পড়তে পারে, বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে, ভয়াবহ আগুন বা গ্যাসলাইন বিস্ফোরণের মতো বিপর্যয় ঘটাও অসম্ভব নয়
দেশজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার পর সাধারণ মানুষের মনে আতঙ্ক বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে একটি সক্রিয় ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চলে অবস্থান করলেও সাম্প্রতিক কম্পনগুলোর ঘনত্ব আমাদের প্রস্তুতির ঘাটতিকে আরো স্পষ্ট করে দিয়েছে। এ বাস্তবতায় সবচেয়ে জরুরি বিষয়গুলোর একটি হলো— জরুরি কিট। যা ভূমিকম্প পরবর্তী বিপর্যয়পূর্ণ ঘণ্টাগুলোয় আমাদের বাঁচিয়ে রাখবে।
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা হলো এর আকস্মিকতা। কোন পূর্বসতর্কতা ছাড়াই কয়েক সেকেন্ডের কম্পনে ভবন ধসে পড়তে পারে, বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে, ভয়াবহ আগুন বা গ্যাসলাইন বিস্ফোরণের মতো বিপর্যয় ঘটাও অসম্ভব নয়। বিপর্যয় ভয়াবহ হলে উদ্ধারকারীরা পৌঁছাতে কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিন সময়ও লাগতে পারে।
কী রাখবেন জরুরি কিটে?
ফেডারেল ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি (ফেমা) কর্তৃপক্ষের পরামর্শ অনুযায়ী, একটি মানসম্মত জরুরি কিটে অন্তত ৩ দিনের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র থাকতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে—
তবে জরুরি কিট শুধু সংগ্রহ করলেই হবে না, পরিবারের সবাইকে জানতে হবে—